এখন ও ধরাছোঁয়ার বাহিরে হ্নীলা ইউনিয়নের হামলা করার নেতৃত্ব নেত্রী দুই ভাইকে নিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হামলার পরিকল্পনাকারী সাবিনা ইয়াসমিন ববি।
আওয়ামী লীগের সভাপতি নেত্রী হাসিনা পালানোর আগে ৩ আগস্ট ২০২৪ সালে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে টেকনাফ উপজেলায় ছাত্র জনতা কর্মসূচির জন্য প্রস্তুতি হলে হামলার নেতৃত্বের নেত্রী হ্নীলা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক সাবিনা ইয়াসমিন ববি ও মোহাম্মদ ইদ্রিস তার বাবা হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সদস্য।

বিশেষ সূত্রে জানা যায়, সাবিন ইয়াসমিন ববির বাবা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী সদস্য হিসাবে হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদে বিভিন্নভাবে দালালী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে আসছেন। ববির বাবা আওয়ামী লীগের সদস্য হওয়ায় নিজস্ব সন্ত্রাসী বাহিনী থাকায় এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করেই দ্রুতগতিতে এগিয় যায়। চাঁদাবাজি, দখলবাজি, সস্ত্রাসবাদ, টেন্ডারবাজি, মাদক ব্যবসা ইউনিয়নের সর্বত্র একক আধিপত্য বিস্তার করেন এই অশৃঙ্খল বাবা মেয়ে নেতা নেত্রী।
এসব কাজে তাদের সহযোগীতা করেন তার ঘনিষ্ঠ সহচর হ্নীলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা নেত্রীরা। মেয়ে সাবিনা ইয়াসমিন ববি বাবা মোহাম্মদ ইদ্রিস তারাও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর হামলা ও হত্যার ঘটনার অভিযোগে গ্রেপ্তারের ভয়ে নিজেকে আড়াল করছেন। বাবা মেয়ে আত্ন গোপনে মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছেন।
তার বাবার বিষয়ে জানতে চাইলে, এক মিথ্যা মামলার আসামী বলেন,আমরাদের হেফাজতের মামলার আসামি করা হয়ছিল গত কয়েকবছর আগে তখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকায় তার বাবা মোহাম্মদ ইদ্রিস সেই মামলার প্রধান সাক্ষী ছিলেন, অনেক হয়রানি করা হয়ছে এই মামলার সময় অনেকে জেলে ও গিয়েছে।
আরো বিশেষ সূত্রে জানা যায়, আওয়ামী লীগের রাজনৈতির সাথে জড়িত থাকায় হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের দালালী থেকে শুরু করে চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন জমি দখল থেকে রেহাই পাইনি তাদের অশৃঙ্খল প্রভাব থেকে।