শিক্ষকদের সম্মতি নিয়েই অতিরিক্ত প্রশ্নফি আদায় করা হয়েছে -শিক্ষা অফিসার তপন কুমার কর্মকার

কয়রায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চুড়ান্ত মূল্যায়নে অতিরিক্ত প্রশ্নফি আদায়ের অভিযোগ

কয়রা  উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা  অফিস উপজেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত  চুড়ান্ত মূল্যায়নে অতিরিক্ত প্রশ্ন-ফি আদায় করছেন বলে অভিয়োগ পাওয়া গেছে।

জানা গেছে- গত  মঙ্গলবার ৩ ডিসেম্বর থেকে  কয়রা উপজেলার  সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ৩য় প্রান্তিক মূল্যায়ন শুরু হয়েছে।

উপজেলার ১৪২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মোট ৯৭১৫ জন শিক্ষার্থী প্রান্তিক মূল্যায়নে অংশ গ্রহন করছে। তাদের অনুকুলে ৯৭১৫ সেট প্রশ্ন ১৪ টাকা হারে মোট ১ লাখ ৩৬ হাজার ১০ টাকা আদায় করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। যাহা প্রকৃত খরচ ছাড়া দ্বিগুন।

বিষয়টি নিয়ে শিক্ষকসহ বিভিন্ন মহলে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় উঠেছে। মূল্যায়নের সকল দায়িত্ব স্বস্ব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের হাতে থাকলেও এবার বড় লোভনীয় আশা নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তপন কুমার কর্মকার নিজেই সার্বিক দায়িত্ব নিয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েক জন প্রধান শিক্ষক জানান, মূল্যায়নের জন্য খাতা ও প্রশ্নপত্রসহ সকল খরচ স্লিপ ফান্ড থেকে খরচ করার পরামর্শ দেন প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার। প্রশ্নপত্র ছাপানোর খরচ সম্পর্কে আমরা শিক্ষকরা কিছুই জানিনা। সেট প্রতি ১৪ টাকা হারে প্রশ্ন ক্রয় করা হয়েছে।

কয়রা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তপন কুমার কর্মকার বলেন- প্রশ্নপত্র ছাপানোর জন্য অতিরিক্ত টাকা নেয়া হয়েছে। কারণ শিক্ষা অফিসের বিভিন্ন খরচের একটা বিষয় আছে। যাহা খোলামেলা বলা যাবে না। তবে শিক্ষকদের সম্মতি নিয়েই অতিরিক্ত প্রশ্নফি আদায় করা হয়েছে।

ছাত্র-জনতার বুলডোজারে গুঁড়িয়ে গেল ‘হাসিনার দ্বিতীয় কেবলা’

শিক্ষকদের সম্মতি নিয়েই অতিরিক্ত প্রশ্নফি আদায় করা হয়েছে -শিক্ষা অফিসার তপন কুমার কর্মকার

কয়রায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চুড়ান্ত মূল্যায়নে অতিরিক্ত প্রশ্নফি আদায়ের অভিযোগ

প্রকাশ: ০৪:৫১:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪

কয়রা  উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা  অফিস উপজেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত  চুড়ান্ত মূল্যায়নে অতিরিক্ত প্রশ্ন-ফি আদায় করছেন বলে অভিয়োগ পাওয়া গেছে।

জানা গেছে- গত  মঙ্গলবার ৩ ডিসেম্বর থেকে  কয়রা উপজেলার  সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ৩য় প্রান্তিক মূল্যায়ন শুরু হয়েছে।

উপজেলার ১৪২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মোট ৯৭১৫ জন শিক্ষার্থী প্রান্তিক মূল্যায়নে অংশ গ্রহন করছে। তাদের অনুকুলে ৯৭১৫ সেট প্রশ্ন ১৪ টাকা হারে মোট ১ লাখ ৩৬ হাজার ১০ টাকা আদায় করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। যাহা প্রকৃত খরচ ছাড়া দ্বিগুন।

বিষয়টি নিয়ে শিক্ষকসহ বিভিন্ন মহলে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় উঠেছে। মূল্যায়নের সকল দায়িত্ব স্বস্ব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের হাতে থাকলেও এবার বড় লোভনীয় আশা নিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তপন কুমার কর্মকার নিজেই সার্বিক দায়িত্ব নিয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েক জন প্রধান শিক্ষক জানান, মূল্যায়নের জন্য খাতা ও প্রশ্নপত্রসহ সকল খরচ স্লিপ ফান্ড থেকে খরচ করার পরামর্শ দেন প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার। প্রশ্নপত্র ছাপানোর খরচ সম্পর্কে আমরা শিক্ষকরা কিছুই জানিনা। সেট প্রতি ১৪ টাকা হারে প্রশ্ন ক্রয় করা হয়েছে।

কয়রা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তপন কুমার কর্মকার বলেন- প্রশ্নপত্র ছাপানোর জন্য অতিরিক্ত টাকা নেয়া হয়েছে। কারণ শিক্ষা অফিসের বিভিন্ন খরচের একটা বিষয় আছে। যাহা খোলামেলা বলা যাবে না। তবে শিক্ষকদের সম্মতি নিয়েই অতিরিক্ত প্রশ্নফি আদায় করা হয়েছে।