আজ বিশ্ব এইডস দিবস

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ১২:২৮:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ১০৪ বার পঠিত হয়েছে

বিশ্ব এইডস দিবস

আজ বিশ্ব এইডস দিবস মরণব্যাধিক এইডসকে রুখতে বিশ্ব সচেতনতা গড়ে তুলতেই প্রতিবছরই ১ ডিসেম্বরে পালিত হয় দিবসটি। প্রতিবারের মতো বাংলাদেশেও যথাযথভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করার মাধ্যমেই পালিত হচ্ছে এ দিবসটি।

বিশ্বের প্রতিটি দেশে ১৯৮৮ সাল থেকে বিশ্ব এইডস দিবস পালিত হয়ে আসছে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয় হলো ‘অধিকার নিশ্চিত হলে, এইচআইডিভ/এইডস যাবে চলে’।

ইউএনএইডসের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ৩৪ মিলিয়ন এইডস আক্রান্ত রোগী রয়েছে এবং প্রায় ৩৫ মিলিয়ন মানুষ এ মরণঘাতী রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

মূলত এইচআইভি সংক্রমণের মাধ্যমেই এইডসের মহামারি ছড়িয়ে পড়ার বিরুদ্ধেই সচেতনতামূলক বৃদ্ধি করতে এবং যারা এ রোগে মারা গেছেন তাদের প্রতি শোক পালন করতেই এ দিনটিকেই বেছে নেয়া হয়েছে।

সরকারি ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, বেসরকারি সংস্থার এবং বিশ্বের বিভিন্ন ব্যক্তি, এইডসের প্রতিরোধে এবং নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সবাইকেই সচেতনতামূলক করে তুলতে কাজ করে যাচ্ছেন।

সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে বিশ্ব স্বাস্থ্যকর সংস্থায় এইডস সম্পর্কিত বিশ্ব কর্মসূচিতেই দুজন জনতথ্য কর্মকর্তা জেমস ডব্লু বুন এবং টমাস নেটটার ১৯৮৭ সালের আগস্টেই প্রথমে বিশ্ব এইডস দিবসের পরিকল্পনা করেন।

এইডস সম্পর্কিত বিশ্ব কর্মসূচিতেই (বর্তমানে আনএইডস নামেই পরিচিত) পরিচালক ড. জোনাথন মানের কাছে বুন এবং নেটটার তাদেরকে ধারণাটির কথা জানিয়েছিলেন। ড. মান এই ধারণাটি পছন্দ করেন এবং এটির অনুমোদন করেন ১৯৮৮ সালের ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবসটি প্রথমেই পালন করা উচিত এমনকি পরামর্শের সঙ্গেই একমতও হোন।

এইচআইভির ভাইরাসের মাধ্যমেই এটি মরণব্যাধিতে একজনের থেকে অন্যজনের মধ্যেই সংক্রামিত হয়। ভাইরাসটি ধীরে ধীরে শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা অকার্যকর করে দেয়। ফলে এক সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে রোগীরা। তাই রোগটি থেকেই বাঁচতেই প্রতিরোধ এবং জনসচেতনতা সৃষ্টির কোনো বিকল্প নেই।

লক্ষ্মীপুরে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় ৩ গ্রেপ্তার

আজ বিশ্ব এইডস দিবস

প্রকাশ: ১২:২৮:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২৪

আজ বিশ্ব এইডস দিবস মরণব্যাধিক এইডসকে রুখতে বিশ্ব সচেতনতা গড়ে তুলতেই প্রতিবছরই ১ ডিসেম্বরে পালিত হয় দিবসটি। প্রতিবারের মতো বাংলাদেশেও যথাযথভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করার মাধ্যমেই পালিত হচ্ছে এ দিবসটি।

বিশ্বের প্রতিটি দেশে ১৯৮৮ সাল থেকে বিশ্ব এইডস দিবস পালিত হয়ে আসছে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয় হলো ‘অধিকার নিশ্চিত হলে, এইচআইডিভ/এইডস যাবে চলে’।

ইউএনএইডসের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ৩৪ মিলিয়ন এইডস আক্রান্ত রোগী রয়েছে এবং প্রায় ৩৫ মিলিয়ন মানুষ এ মরণঘাতী রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

মূলত এইচআইভি সংক্রমণের মাধ্যমেই এইডসের মহামারি ছড়িয়ে পড়ার বিরুদ্ধেই সচেতনতামূলক বৃদ্ধি করতে এবং যারা এ রোগে মারা গেছেন তাদের প্রতি শোক পালন করতেই এ দিনটিকেই বেছে নেয়া হয়েছে।

সরকারি ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, বেসরকারি সংস্থার এবং বিশ্বের বিভিন্ন ব্যক্তি, এইডসের প্রতিরোধে এবং নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সবাইকেই সচেতনতামূলক করে তুলতে কাজ করে যাচ্ছেন।

সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে বিশ্ব স্বাস্থ্যকর সংস্থায় এইডস সম্পর্কিত বিশ্ব কর্মসূচিতেই দুজন জনতথ্য কর্মকর্তা জেমস ডব্লু বুন এবং টমাস নেটটার ১৯৮৭ সালের আগস্টেই প্রথমে বিশ্ব এইডস দিবসের পরিকল্পনা করেন।

এইডস সম্পর্কিত বিশ্ব কর্মসূচিতেই (বর্তমানে আনএইডস নামেই পরিচিত) পরিচালক ড. জোনাথন মানের কাছে বুন এবং নেটটার তাদেরকে ধারণাটির কথা জানিয়েছিলেন। ড. মান এই ধারণাটি পছন্দ করেন এবং এটির অনুমোদন করেন ১৯৮৮ সালের ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবসটি প্রথমেই পালন করা উচিত এমনকি পরামর্শের সঙ্গেই একমতও হোন।

এইচআইভির ভাইরাসের মাধ্যমেই এটি মরণব্যাধিতে একজনের থেকে অন্যজনের মধ্যেই সংক্রামিত হয়। ভাইরাসটি ধীরে ধীরে শরীরের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা অকার্যকর করে দেয়। ফলে এক সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে রোগীরা। তাই রোগটি থেকেই বাঁচতেই প্রতিরোধ এবং জনসচেতনতা সৃষ্টির কোনো বিকল্প নেই।