ইন্টারনেট সংযোগ

মোবাইল পোস্টিংয়ে লেনদেন ইতিহাসে

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০৪:৩৫:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
  • ৭৩ বার পঠিত হয়েছে

মোবাইলের মাধ্যমে (এমএফএস) বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ে গত ডিসেম্বরে ১ ডিসেম্বর ৬৪ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা সেবা দেওয়া হয়েছে।

প্রতিদিন গড় হিসাবে যা ৫ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা। বার্তা এমএফএস সেবার পরপর আরও বেশি বেশি দিতে হবে। এর আগে এক মাসের এক সপ্তাহে ১ মার্চ ৫৬ হাজার ৭৮৮ কোটি টাকা দান হয়েছিল; যা ছিল এতদিন। বাংলাদেশের হালনাগাদ রিপোর্ট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

খাতসংশ্লিষ্টরা বলেন, দেবনে সহজলভ্যতা ও গ্রাহকের চাহিদানুযায়ী নতুন সেবা শহর থেকে সর্বত্রই এমএফএস দেশের মানুষের কাছে পৌঁছেছে। গ্রাহকদের ডিজিটেশন দেবনে আস্থা ও অভ্যাস গড়ে উঠা পাঁচিল এই পাকিস্তানকে। এমএফএস এখন আর সেন্ড মানি ক্যাশ আউটের মধ্যে নেই।

রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ এমএফএসের মাধ্যমে তারিখে প্রকাশ করেছেন প্রায় ৩ বার ৮৪ কোটি টাকা বা ২৮.৪২ শতাংশ। ২০২৪ সালে এমএসএফএসের মাধ্যমে দেন ১৭ মার্চ ৩৭ হাজার কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালে ছিল ১৩ হাজার ৫২ হাজার কোটি টাকা।

আরও ২০২৪ তারিখে ভোট এমএফ এর ফলাফলের কথা বলা হয়েছে ২৩.৮৬ কোটি। ২০২৩ ডিসেম্বর ২২. এ সংখ্যা ছিল ০৪ কোটি। ভিন্ন ভিন্ন এক বছরের ধারাবধানে ১ কোটি ৮২ তারিখ অ্য ডিসেন্টধারী দেখাচ্ছে।

সাধারণ গ্রাহকের যোগ এমএফ এর মাধ্যমে যোক্ত এজ ২০২৪। ২০২৩ ডিসেম্বর ১৭ ডিসেম্বর এই সংখ্যা ছিল ২৪ তারিখ।

আমার কথায় তথ্য, ২০২৪ সালের জুন থেকে এমএফএস দিয়েছিলেন বলেই জানালেন। এমএফএস জুন মাসে ১.২২ কোটি টাকা, আগস্টে ১.৩৭ কোটি কোটি টাকা, ১.৪ কোটি টাকা, অক্টোবর ১.৫৪ মিলিয়ন ডলার, নভেম্বরে ১.৫৬ কোটি টাকা এবং ডিসেম্বর এযাবত কাল এক এই দেশের ১.৬৪ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

নিউজ এমএফএসের যাত্রা শুরু হয় ২০১১ সালে ডাচ-বাংলার রকেট-এর মাধ্যমে। পরে ব্র্যাক ব্যাংকের প্রচার প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমএফএস সেবা করে বিকাশ। পরবর্তীতে আরও অনেক ব্যাংক এ সেবা দিচ্ছে। বর্তমানে তেরোটি প্রতিষ্ঠান এই সেবা প্রদান। তত্ত্বাবধান: রকেট, বিকাশ, মাইক্যাশ, ইসলামী ব্যাংক এমক্যাশ, ট্রাস্ট আজিয়াটা (ট্যাপ), ফার্স্টক্যাশ, উপায়, ওকেওয়ালেট, রূপালী ব্যাংক, টেলিক্যাশ, ইসলামিক ওয়ালেট, মেঘনা পে ও নগদ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পুলিশ করা নগদের প্রশাক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার, ‘বদলি প্রতিদিন এমএফএসের মাধ্যমে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। আমি মনে করি, আগামী দুই তারিখের মধ্যে ১০ হাজার কোটি টাকা উঠতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘এমএফএসের মাধ্যমে দেবার ধরনে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন এমএফএস এর সাথে অনেক ও মার্চ যুক্ত হয়েছে। মুদি দোকান, শহরের দোকান ও ফিড সেলারদের এই ছোট ছোট ফাকে আনতে ঠিকানা লেদেন আরও অনেক বাড়বে।’

ইন্টারনেট সংযোগ

মোবাইল পোস্টিংয়ে লেনদেন ইতিহাসে

প্রকাশ: ০৪:৩৫:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

মোবাইলের মাধ্যমে (এমএফএস) বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ে গত ডিসেম্বরে ১ ডিসেম্বর ৬৪ হাজার ৭৪০ কোটি টাকা সেবা দেওয়া হয়েছে।

প্রতিদিন গড় হিসাবে যা ৫ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা। বার্তা এমএফএস সেবার পরপর আরও বেশি বেশি দিতে হবে। এর আগে এক মাসের এক সপ্তাহে ১ মার্চ ৫৬ হাজার ৭৮৮ কোটি টাকা দান হয়েছিল; যা ছিল এতদিন। বাংলাদেশের হালনাগাদ রিপোর্ট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

খাতসংশ্লিষ্টরা বলেন, দেবনে সহজলভ্যতা ও গ্রাহকের চাহিদানুযায়ী নতুন সেবা শহর থেকে সর্বত্রই এমএফএস দেশের মানুষের কাছে পৌঁছেছে। গ্রাহকদের ডিজিটেশন দেবনে আস্থা ও অভ্যাস গড়ে উঠা পাঁচিল এই পাকিস্তানকে। এমএফএস এখন আর সেন্ড মানি ক্যাশ আউটের মধ্যে নেই।

রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ এমএফএসের মাধ্যমে তারিখে প্রকাশ করেছেন প্রায় ৩ বার ৮৪ কোটি টাকা বা ২৮.৪২ শতাংশ। ২০২৪ সালে এমএসএফএসের মাধ্যমে দেন ১৭ মার্চ ৩৭ হাজার কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালে ছিল ১৩ হাজার ৫২ হাজার কোটি টাকা।

আরও ২০২৪ তারিখে ভোট এমএফ এর ফলাফলের কথা বলা হয়েছে ২৩.৮৬ কোটি। ২০২৩ ডিসেম্বর ২২. এ সংখ্যা ছিল ০৪ কোটি। ভিন্ন ভিন্ন এক বছরের ধারাবধানে ১ কোটি ৮২ তারিখ অ্য ডিসেন্টধারী দেখাচ্ছে।

সাধারণ গ্রাহকের যোগ এমএফ এর মাধ্যমে যোক্ত এজ ২০২৪। ২০২৩ ডিসেম্বর ১৭ ডিসেম্বর এই সংখ্যা ছিল ২৪ তারিখ।

আমার কথায় তথ্য, ২০২৪ সালের জুন থেকে এমএফএস দিয়েছিলেন বলেই জানালেন। এমএফএস জুন মাসে ১.২২ কোটি টাকা, আগস্টে ১.৩৭ কোটি কোটি টাকা, ১.৪ কোটি টাকা, অক্টোবর ১.৫৪ মিলিয়ন ডলার, নভেম্বরে ১.৫৬ কোটি টাকা এবং ডিসেম্বর এযাবত কাল এক এই দেশের ১.৬৪ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

নিউজ এমএফএসের যাত্রা শুরু হয় ২০১১ সালে ডাচ-বাংলার রকেট-এর মাধ্যমে। পরে ব্র্যাক ব্যাংকের প্রচার প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমএফএস সেবা করে বিকাশ। পরবর্তীতে আরও অনেক ব্যাংক এ সেবা দিচ্ছে। বর্তমানে তেরোটি প্রতিষ্ঠান এই সেবা প্রদান। তত্ত্বাবধান: রকেট, বিকাশ, মাইক্যাশ, ইসলামী ব্যাংক এমক্যাশ, ট্রাস্ট আজিয়াটা (ট্যাপ), ফার্স্টক্যাশ, উপায়, ওকেওয়ালেট, রূপালী ব্যাংক, টেলিক্যাশ, ইসলামিক ওয়ালেট, মেঘনা পে ও নগদ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পুলিশ করা নগদের প্রশাক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার, ‘বদলি প্রতিদিন এমএফএসের মাধ্যমে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। আমি মনে করি, আগামী দুই তারিখের মধ্যে ১০ হাজার কোটি টাকা উঠতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘এমএফএসের মাধ্যমে দেবার ধরনে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন এমএফএস এর সাথে অনেক ও মার্চ যুক্ত হয়েছে। মুদি দোকান, শহরের দোকান ও ফিড সেলারদের এই ছোট ছোট ফাকে আনতে ঠিকানা লেদেন আরও অনেক বাড়বে।’