বিএসএফের বাধায় বন্ধ হল বাংলাদেশীর ঘর নির্মাণ

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ১০:১৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৫০ বার পঠিত হয়েছে

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ফেলানী হত্যার সীমান্ত এলাকা অনন্তপুরের বড়াইতল এলাকায় বাংলাদেশি নাগরিকের নির্মাণাধীন ঘরের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে ভারতের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ১৩৮ ব্যাটালিয়নের ঝিকরী ক্যাম্পের সদস্যরা।

গার্মেন্টসে চাকুরীর কষ্টের টাকায় নির্মাণাধীন আবাসস্থলে আগ্রাসী ভারতীয় বিএসএফের বাধায় ঘরের কাজ বন্ধ হওয়ায় ভুক্তভোগী বাংলাদেশী আব্দুল মালেক দম্পত্তি এখন বিপাকে পড়েছেন।

বিষয়টি বিজিবি সুরাহার চেষ্টা করলেও এখানো বিএসএফের কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।

জানা গেছে, উপজেলার বড়াইতল সীমান্তের আর্ন্তজাতিক সীমানা পিলার ৯৪৬/২ এস এর পাশে বাংলাদেশ অভ্যন্তরের জমির উদ্দিনের ছেলে আব্দুল মালেক পৈত্তিক সম্পত্তির ৫ শতাংশ জমির উপর স্ত্রী সন্তান নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন।

অভাবের সংসার হওয়ায় আব্দুল মালেক পাড়ি জমান রাজধানী ঢাকায়। সেখানে র্মেন্টেসে চাকুরী করে কষ্টে উপার্জিত টাকা দিয়ে মাথা গোজার ঠাঁই বসতবাড়িতে টিনশেড পাকা ঘর নির্মাণের কাজ শুরু করেন। ৩টি কক্ষের কাজ শেষ পর্যায়ে হলেও গত ২১ জানুয়ারি বাধা দেয় ভারতের ১৩৮

বিএসএফ ব্যাটালিয়নের ঝিকরী ক্যাম্পের সদস্যরা।

নির্মাণাধীন টিনশেড পাকা ঘরের কাজ আর্ন্তজাকি আইনের ১৫০ গজের মধ্যে হচ্ছে বলে বিএসএফ বিজিবির কাছে ঘরের কাজ বন্ধের অভিযোগ তোলে। পরে বিজিবির নির্দেশে গার্মেন্টসকর্মী আব্দুল মালেক ঘরের কাজ বন্ধ করে দেয়।

ফুলবাড়ী উপজেলার সীমান্ত এলাকার দায়িত্বরত লালমনিরহাটের ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের কাশিপুর কোম্পানীর অনন্তপুর বিওপির নায়েক সুবেদার সফিকুল ইসলাম জানান, বাংলাদেশীর ঘর নির্মাণের বিষয়ে একটি সুরাহার জন্য আমরা বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠক করেছি। এখনো সুরাহা হয়নি। উল্টো বিএসএফ অভিযোগ করেছে ঘর নির্মাণ কাজটি আর্ন্তজাতিক সীমানার ৭০ গজের মধ্যে নির্মাণ হচ্ছে।

শেখ হাসিনার উস্কানিমূলক বক্তব্যে বিক্ষিপ্ত ছাত্র-জনতার তোপে নিরাপত্তায় বঙ্গভবন

বিএসএফের বাধায় বন্ধ হল বাংলাদেশীর ঘর নির্মাণ

প্রকাশ: ১০:১৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২৫

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ফেলানী হত্যার সীমান্ত এলাকা অনন্তপুরের বড়াইতল এলাকায় বাংলাদেশি নাগরিকের নির্মাণাধীন ঘরের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে ভারতের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ১৩৮ ব্যাটালিয়নের ঝিকরী ক্যাম্পের সদস্যরা।

গার্মেন্টসে চাকুরীর কষ্টের টাকায় নির্মাণাধীন আবাসস্থলে আগ্রাসী ভারতীয় বিএসএফের বাধায় ঘরের কাজ বন্ধ হওয়ায় ভুক্তভোগী বাংলাদেশী আব্দুল মালেক দম্পত্তি এখন বিপাকে পড়েছেন।

বিষয়টি বিজিবি সুরাহার চেষ্টা করলেও এখানো বিএসএফের কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।

জানা গেছে, উপজেলার বড়াইতল সীমান্তের আর্ন্তজাতিক সীমানা পিলার ৯৪৬/২ এস এর পাশে বাংলাদেশ অভ্যন্তরের জমির উদ্দিনের ছেলে আব্দুল মালেক পৈত্তিক সম্পত্তির ৫ শতাংশ জমির উপর স্ত্রী সন্তান নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন।

অভাবের সংসার হওয়ায় আব্দুল মালেক পাড়ি জমান রাজধানী ঢাকায়। সেখানে র্মেন্টেসে চাকুরী করে কষ্টে উপার্জিত টাকা দিয়ে মাথা গোজার ঠাঁই বসতবাড়িতে টিনশেড পাকা ঘর নির্মাণের কাজ শুরু করেন। ৩টি কক্ষের কাজ শেষ পর্যায়ে হলেও গত ২১ জানুয়ারি বাধা দেয় ভারতের ১৩৮

বিএসএফ ব্যাটালিয়নের ঝিকরী ক্যাম্পের সদস্যরা।

নির্মাণাধীন টিনশেড পাকা ঘরের কাজ আর্ন্তজাকি আইনের ১৫০ গজের মধ্যে হচ্ছে বলে বিএসএফ বিজিবির কাছে ঘরের কাজ বন্ধের অভিযোগ তোলে। পরে বিজিবির নির্দেশে গার্মেন্টসকর্মী আব্দুল মালেক ঘরের কাজ বন্ধ করে দেয়।

ফুলবাড়ী উপজেলার সীমান্ত এলাকার দায়িত্বরত লালমনিরহাটের ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের কাশিপুর কোম্পানীর অনন্তপুর বিওপির নায়েক সুবেদার সফিকুল ইসলাম জানান, বাংলাদেশীর ঘর নির্মাণের বিষয়ে একটি সুরাহার জন্য আমরা বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠক করেছি। এখনো সুরাহা হয়নি। উল্টো বিএসএফ অভিযোগ করেছে ঘর নির্মাণ কাজটি আর্ন্তজাতিক সীমানার ৭০ গজের মধ্যে নির্মাণ হচ্ছে।