ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল হাসান। সরাইল থানায় যোগদানের পর থেকেই, তার চৌকস নেতৃত্বে সংগীয়ফোর্সদের সহযোগিতায় অপরাধ মূলক বিভিন্ন কার্যকলাপ অনেকাংশেই কমিয়ে আনেন।
প্রথমত তিনি তার অফিস কক্ষে সাধারণের ঢুকতে কোনো প্রকারের অনুমতি নিয়ে ঢুকতে হয়নি। তিনি বলেন পুলিশই জনতা ও জনতাই যদি পুলিশ হয়, তাহলে জনতা আর পুলিশের মধ্যে দূরত্ব থাকবে কেন?
তিনি আরো বলেন আমি সরাইলে পুলিশি সেবার এক অনন্য নজির রাখতে চাই।
ওসি, রফিকুল হাসান যোগদানের পর থেকে তিনি তার সংগীয় ফোর্সদের নিয়ে বিভিন্ন অপরাধ মূলক কার্যকলাপ বন্ধ করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে।
বিশেষ করে সরাইলের যেটা নিত্যনৈমিত্য ব্যপার ছিল, কথায় কথায় বিভিন্ন গ্রামে ঝগড়া ও দাঙ্গাহাঙ্গামায় লিপ্ত হতো তা অধিকাংশেই কমিয়ে আনেন।
তার হাস্যজ্জল আচরণ দ্বারা সাধারণ মানুষের মন জয় করে নেন।
ওসি হিসেবে যোগদানের আগে, তিনি সরাইল থানার তদন্ত অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
তিনি সাধারণ মানুষের সমস্যা মনোযোগ দিয়ে শুনেন এবং তা সমাধান করার চেষ্টা করেন।
একপ্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন যে, আমি চাই আমার থানায় যেন অযথা কনো মামলা না হয় সে ব্যপারে আমি আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকি। এবং সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করি।
তিনি আরো বলেন যে আমি সরাইলে মাদকের বিরুদ্ধ প্রয়োজনে যুদ্ধ করবো।
তার এ মহতী উদ্যোগে সরাইল উপজেলা বাসী সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। তিনি কনো অপরাধ সংঘটিত কথা শুনলে নিজেই ফৌজ নিয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। এবং দাগী আসামি ধরতে ও বিভিন্ন রোডে ডাকাতি বন্ধ করার জন্য সাড়াশি অভিযান পরিচালনা করছেন।
তিনি সরাইল থানা অফিসার ইনসার্জ (ওসি) হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করার পর থেকে সকল প্রকারের অপরাধ অনেকাংশেই কমে আসছে।
ওসি রফিকুল হাসান বলেন, আমি দাঙ্গা ও মাদক মুক্ত করে সরাইল বাসীকে এক মডেল থানা হিসাবে উপহার দিতে চাই।