মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করল জিম্বাবুয়ে

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০৯:৫৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ জানুয়ারি ২০২৫
  • ১৬৪ বার পঠিত হয়েছে

এমারসন মনানগাগওয়া

দক্ষিণ আফ্রিকার দেশ জিম্বাবুয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করেছে। জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন মনানগাগওয়া মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করে আইনের অনুমোদন দিয়েছেন। এর ফলে মৃত্যুদণ্ডে থাকা প্রায় ৬০ জন বন্দির সাজা পরিবর্তন করা হচ্ছে। মঙ্গলবার বার্তাসংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানিয়েছে।

নতুন আইনটি অবিলম্বে কার্যকর হবে। তবে নতুন আইনে বলা হয়েছে, দেশে জরুরি অবস্থা জারি থাকার সময় প্রয়োজনে কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে। এই বিধান নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

এ বিষয়ে জিম্বাবুয়ের বিচারমন্ত্রী জিয়াম্বি জিয়াম্বি বলেছেন, এটা ন্যায়বিচার আর মানবতার প্রতি আমাদের অঙ্গীকার। দেশটিতে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনামলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান চালু করা হয়েছিল।

সর্বশেষ ২০০৫ সালে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছিল জিম্বাবুয়ে। যদিও আদালত হত্যা, রাষ্ট্রদ্রোহ এবং সন্ত্রাসবাদের মতো অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড প্রদান অব্যাহত রেখেছে।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের শেষের দিকে জিম্বাবুয়েতে ৬০ জনকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে।

ছাত্র-জনতার বুলডোজারে গুঁড়িয়ে গেল ‘হাসিনার দ্বিতীয় কেবলা’

মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করল জিম্বাবুয়ে

প্রকাশ: ০৯:৫৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ জানুয়ারি ২০২৫

দক্ষিণ আফ্রিকার দেশ জিম্বাবুয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করেছে। জিম্বাবুয়ের প্রেসিডেন্ট এমারসন মনানগাগওয়া মৃত্যুদণ্ডের বিধান বাতিল করে আইনের অনুমোদন দিয়েছেন। এর ফলে মৃত্যুদণ্ডে থাকা প্রায় ৬০ জন বন্দির সাজা পরিবর্তন করা হচ্ছে। মঙ্গলবার বার্তাসংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানিয়েছে।

নতুন আইনটি অবিলম্বে কার্যকর হবে। তবে নতুন আইনে বলা হয়েছে, দেশে জরুরি অবস্থা জারি থাকার সময় প্রয়োজনে কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে। এই বিধান নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।

এ বিষয়ে জিম্বাবুয়ের বিচারমন্ত্রী জিয়াম্বি জিয়াম্বি বলেছেন, এটা ন্যায়বিচার আর মানবতার প্রতি আমাদের অঙ্গীকার। দেশটিতে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনামলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান চালু করা হয়েছিল।

সর্বশেষ ২০০৫ সালে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছিল জিম্বাবুয়ে। যদিও আদালত হত্যা, রাষ্ট্রদ্রোহ এবং সন্ত্রাসবাদের মতো অপরাধের জন্য মৃত্যুদণ্ড প্রদান অব্যাহত রেখেছে।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের শেষের দিকে জিম্বাবুয়েতে ৬০ জনকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে।