আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

  • দৈনিক টার্গেট
  • প্রকাশ: ০৭:৫৩:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪
  • ১১৩ বার পঠিত হয়েছে

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ

আজ ১৪ ডিসেম্বর চিন্তাজীবী মহোদয় ১৯৭১ সালে এ দিন ফাদারবী শিকারি হানাদারদের উড ও তাদের দোসরাজাকার আলবদর, আলমসরা বার্লাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের জ্ঞানী কৌশল করেন।

দেশ বরেণ্য শিক্ষাবিদ, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, ছাত্র, শিক্ষক সহমতি ব্যক্তিদের নিয়ে তাদের বাড়ির কাছ থেকে দেখতে দেখতে বেঁধে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

পরে তাদের লাশ রায়েরবাজারে, মিরপুরে সহ বধ্যভূমিতে সুযোগ দেওয়া হয়।

পয়লা আসন্ন আলোচনা করতে পাকিস্তানিরা স্থানীয় বাধা এবং তাদের আল-শামস ও রাজাকারের মতো দোসর দেশের বুদ্ধিজীবী সমাজকে চিহ্ন এবং উদীয়মানকে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গুত্ব করার লক্ষ্যেই শান্তিপূর্ণভাবেই এই গণহত্যা চালায়।

বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে নারী-পুরুষ ড. আলীম চৌধুরী, অধ্যাপক মুনির চৌধুরী, অধ্যাপক মুনির শক্তি, ড. ফজলে রাব্বী, সিরাজুদ্দীন হোসেন, পরামর্শ কয়সার, শিক্ষক জিসিদেব, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেব, নিজামল আহমেদ, এ মান্নান (লাডু ভাই), এএন এম গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ নাজমুল হক। ও সেলিনা পারভীন প্রমুখ।

অন্তর্বর্তী সরকার সরকার ১৪ ডিসেম্বর ট্র্যাজেডি স্পটে বিস্তৃত অনুষ্ঠান গ্রহণ করেছেন।

এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি এক বাণীতে বলেন, ‘আমি বৈষম্যহীনতা চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস তার বাণীতে বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি উন্নতমানের, সমৃদ্ধি ও সুশাসিত বাংলাদেশ গড়তে বদ্ধপরিকর।

সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে হওয়া, স্বাধীনতাবিরোধীদের শক্তির যেকোনো ষড়যন্ত্রে প্রতিহত করা এবং নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালনের আহ্বানও জানান তিনি।

এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

প্রকাশ: ০৭:৫৩:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

আজ ১৪ ডিসেম্বর চিন্তাজীবী মহোদয় ১৯৭১ সালে এ দিন ফাদারবী শিকারি হানাদারদের উড ও তাদের দোসরাজাকার আলবদর, আলমসরা বার্লাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের জ্ঞানী কৌশল করেন।

দেশ বরেণ্য শিক্ষাবিদ, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, ছাত্র, শিক্ষক সহমতি ব্যক্তিদের নিয়ে তাদের বাড়ির কাছ থেকে দেখতে দেখতে বেঁধে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

পরে তাদের লাশ রায়েরবাজারে, মিরপুরে সহ বধ্যভূমিতে সুযোগ দেওয়া হয়।

পয়লা আসন্ন আলোচনা করতে পাকিস্তানিরা স্থানীয় বাধা এবং তাদের আল-শামস ও রাজাকারের মতো দোসর দেশের বুদ্ধিজীবী সমাজকে চিহ্ন এবং উদীয়মানকে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গুত্ব করার লক্ষ্যেই শান্তিপূর্ণভাবেই এই গণহত্যা চালায়।

বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে নারী-পুরুষ ড. আলীম চৌধুরী, অধ্যাপক মুনির চৌধুরী, অধ্যাপক মুনির শক্তি, ড. ফজলে রাব্বী, সিরাজুদ্দীন হোসেন, পরামর্শ কয়সার, শিক্ষক জিসিদেব, জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, সাংবাদিক খন্দকার আবু তালেব, নিজামল আহমেদ, এ মান্নান (লাডু ভাই), এএন এম গোলাম মোস্তফা, সৈয়দ নাজমুল হক। ও সেলিনা পারভীন প্রমুখ।

অন্তর্বর্তী সরকার সরকার ১৪ ডিসেম্বর ট্র্যাজেডি স্পটে বিস্তৃত অনুষ্ঠান গ্রহণ করেছেন।

এছাড়া দিবসটি উপলক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি এক বাণীতে বলেন, ‘আমি বৈষম্যহীনতা চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকেই নিজ নিজ অবস্থান থেকে কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস তার বাণীতে বলেন, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি উন্নতমানের, সমৃদ্ধি ও সুশাসিত বাংলাদেশ গড়তে বদ্ধপরিকর।

সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে হওয়া, স্বাধীনতাবিরোধীদের শক্তির যেকোনো ষড়যন্ত্রে প্রতিহত করা এবং নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব পালনের আহ্বানও জানান তিনি।

এছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।