কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ২ নং কয়রা সড়কে

কয়রায় শিক্ষক রেজাউল হত্যার শাস্তির দাবিতে শিক্ষক শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীদের মানববন্ধন কর্মসূচি পালন

খুলনার কয়রা উপজেলার কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এম, এম রেজাউল করিমের হত‌্যার ঘটনায় দোষীদের দ্রুত শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছাত্রছাত্রী ও গ্রামবাসীরা ।

মঙ্গলবার (২০ আগষ্ট) বিকাল ৪ টায় কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ২ নং কয়রা সড়কে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে উপস্থিত শত শত শিক্ষার্থী তাদের প্রিয় শিক্ষক কে যারা নৃশংসভাবে হত্যা করেছে তাদেরকে অতি দ্রুত গ্রেপ্তার সহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন। উক্ত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ মাসুম বিল্লাহ, কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ শুয়াইব আলী মোল্লা, সহকারী শিক্ষক, মোঃ আশিকুজ্জামান সহকারী শিক্ষক হাসনাহেনা বেগম ও ২ নং কয়রা মধ্যবিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল গফুর,
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিদ্যালয়টির পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী সালমা সুলতানা রিয়া, শরিফুল ইসলাম, মানববন্ধনে আসামিদের দ্রুত গ্রেফতারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে বক্তব্য রাখেন নিহত শিক্ষকের ৯৫ বয়স্ক বৃদ্ধা মাতা মইফুল বিবি ও কন্যা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফারজানা আক্তার, গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন মোঃ মোজাফফর হোসেন মোল্লা প্রমুখ।

শিক্ষকরা বলেন, আমাদের সহকর্মী রেজাউল ইসলাম একজন শিক্ষানুরাগী মানুষ ছি‌লেন ওই মানুষটিকে দুষ্কৃতিকারীরা হামলা চা‌লি‌য়ে গুরুতর আহত করে পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন, এ ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তারা।

প্রসঙ্গত, জ‌মি সংক্রান্ত বি‌রো‌ধের জের ধ‌রে গত ৫ আগষ্ট নৃশংসভাবে মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় রক্তাক্ত জখম ক‌রে প্রতিপক্ষ। প‌রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৯ আগস্ট তি‌নি মৃত্যুবরণ করেন।এ ঘটনায় ১৬ আগষ্ট তার মেয়ে ফারজানা আক্তার বাদী হয়ে কয়রা থানায় এক‌টি মামলা দা‌য়ের ক‌রে‌ন। যার নং ০৪। মামলার এজহা‌রে ৭ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।

কক্সবাজার জেলা পুলিশের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ২ নং কয়রা সড়কে

কয়রায় শিক্ষক রেজাউল হত্যার শাস্তির দাবিতে শিক্ষক শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীদের মানববন্ধন কর্মসূচি পালন

প্রকাশ: ০৫:৫৮:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট ২০২৪

খুলনার কয়রা উপজেলার কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এম, এম রেজাউল করিমের হত‌্যার ঘটনায় দোষীদের দ্রুত শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছাত্রছাত্রী ও গ্রামবাসীরা ।

মঙ্গলবার (২০ আগষ্ট) বিকাল ৪ টায় কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ২ নং কয়রা সড়কে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে উপস্থিত শত শত শিক্ষার্থী তাদের প্রিয় শিক্ষক কে যারা নৃশংসভাবে হত্যা করেছে তাদেরকে অতি দ্রুত গ্রেপ্তার সহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন। উক্ত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, কয়রা সদর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ মাসুম বিল্লাহ, কয়রা মদিনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ শুয়াইব আলী মোল্লা, সহকারী শিক্ষক, মোঃ আশিকুজ্জামান সহকারী শিক্ষক হাসনাহেনা বেগম ও ২ নং কয়রা মধ্যবিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল গফুর,
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, বিদ্যালয়টির পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী সালমা সুলতানা রিয়া, শরিফুল ইসলাম, মানববন্ধনে আসামিদের দ্রুত গ্রেফতারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে বক্তব্য রাখেন নিহত শিক্ষকের ৯৫ বয়স্ক বৃদ্ধা মাতা মইফুল বিবি ও কন্যা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফারজানা আক্তার, গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন মোঃ মোজাফফর হোসেন মোল্লা প্রমুখ।

শিক্ষকরা বলেন, আমাদের সহকর্মী রেজাউল ইসলাম একজন শিক্ষানুরাগী মানুষ ছি‌লেন ওই মানুষটিকে দুষ্কৃতিকারীরা হামলা চা‌লি‌য়ে গুরুতর আহত করে পরবর্তীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন, এ ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তারা।

প্রসঙ্গত, জ‌মি সংক্রান্ত বি‌রো‌ধের জের ধ‌রে গত ৫ আগষ্ট নৃশংসভাবে মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন জায়গায় রক্তাক্ত জখম ক‌রে প্রতিপক্ষ। প‌রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৯ আগস্ট তি‌নি মৃত্যুবরণ করেন।এ ঘটনায় ১৬ আগষ্ট তার মেয়ে ফারজানা আক্তার বাদী হয়ে কয়রা থানায় এক‌টি মামলা দা‌য়ের ক‌রে‌ন। যার নং ০৪। মামলার এজহা‌রে ৭ জনের নাম উল্লেখ করা হয়।